josti modhu-100grm
যষ্টি মধু ১০০ গ্রাম
যষ্টিমধু আসলে গাছের শিকড়।
এটি আয়ুর্বেদীয় ওষুধ তৈরির অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
যষ্টিমধুর গুণ অনেক।
যেসব রোগ নিরাময়ে কার্যকর, তা হলো - আলসার : ক্লিনিক্যাল ও এক্সপেরিমেন্টাল পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে, যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন ও গ্লাইসিরাটিক অ্যাসিড আলসার সৃষ্টিকারী ১৫ হাইড্রোক্সি প্রস্টাগ্লান্ডিন ডিহাইড্রোজিনেস ও প্রস্টাগ্লান্ডিন রিডাকটেজ এনড্রাইমের কার্যকারিতা প্রতিরোধ করে এবং
পাকস্থলীতে আলসার বা ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক এনজাইম প্রস্টাগ্লান্ডিলই এবং এফ নিঃসরণ বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলীর মিউকাস মেমব্রেন সুরক্ষা করে।
যষ্টিমধু পাকস্থলীর মিউকাস মেমব্রেন থেকে মিউসিন নিঃসরণ উদ্দীপ্ত করে, পাকস্থলীর এপিথেলিয়াল কোষ শক্তিশালী করে গ্যাস্ট্রিক, আলসার, পেপটিক আলসার নিরাময় করে। ফুটন্ত পানিতে যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠান্ডা করে মধুর মিশিয়ে পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
যকৃৎ (লিভার) : যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত পদার্থের কবল থেকে লিভার কোষ সুরক্ষা করে।
টিউমার : গ্লাইসিরাইটিনিক অ্যাসিড টিউমার সৃষ্টিকারী ‘এপস্টাইন বার ভাইরাস’ কার্যকারিতা প্রতিহত করে।
কফ নিঃসারক ও কাশি : যষ্টিমধু তরল আকারে কফ বের করে দেয় এবং কাশি ভালো করতে পারে।
এ ছাড়া ব্রঙ্কাইটিস, টনসিলাইটিস ও কণ্ঠনালির প্রদাহ দূর করায় ভূমিকা রাখে।
অ্যালার্জি : যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ হতে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। অ্যান্টিবায়োটিক : গ্লাইসিরাইজিন বিভিন্ন কঠিন রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস বৃদ্ধি ও বংশবিস্তার রোধ করে।
এ ছাড়া যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে।
Note: We don't sell any products. We just show the latest prices, reviews, and customer feedback.